ইন্টারন্যাশনাল ডেস্ক, বাংলাদেশ গ্লোবাল: জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, গত মার্চ মাসে এক অনুসন্ধানে দেখা গেছে, "যুদ্ধের ফলে গাজার মাত্র ৪.৬ শতাংশ জমি আবাদযোগ্য রয়েছে।"
প্রতিবেদন অনুসারে, আবাদি জমির অভাবের কারণে কৃষকরা তাঁবুর মাঝখানে বা ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসস্তূপের উপর অস্থায়ী জমিতে চাষাবাদ করছেন।
উল্লেখ্য, ইসরাইল ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর গাজা উপত্যকার বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে, যার দু'টি প্রধান লক্ষ্য ছিল: হামাসকে নির্মূল করা এবং তাদের হাতে আটক ইহুদি বন্দীদের ফিরিয়ে আনা। কিন্তু তারা এই লক্ষ্যগুলো অর্জন করতে ব্যর্থ হয় এবং বন্দী বিনিময়ের জন্য হামাসের সাথে একটি চুক্তিতে পৌঁছাতে বাধ্য হয়।
২০২৫ সালের ১৯ জানুয়ারি হামাস ও ইসরাইলের মধ্যে একটি চুক্তির ভিত্তিতে, গাজা উপত্যকায় একটি যুদ্ধবিরতি প্রতিষ্ঠিত হয় এবং বেশ কিছু বন্দী বিনিময় করা হয়। তবে ইসরাইল পরবর্তীতে যুদ্ধবিরতি আলোচনার দ্বিতীয় পর্যায়ে প্রবেশ করতে অস্বীকৃতি জানায় এবং যুদ্ধবিরতির শর্ত লঙ্ঘন করে ১৮ মার্চ গাজা উপত্যকার বিরুদ্ধে সামরিক আগ্রাসন পুনরায় শুরু করে।
সবশেষ খবর এবং আপডেট জানার জন্য চোখ রাখুন বাংলাদেশ গ্লোবাল ডট কম-এ। ব্রেকিং নিউজ এবং দিনের আলোচিত সংবাদ জানতে লগ ইন করুন: www.bangladeshglobal.com